আমি গাধা নই, তাই অনেক কিছু জিজ্ঞেস করতে চাই। আমিও বোকা নই, তাই আমি জিজ্ঞাসা করতে থাকি আমার কী দোষ। আমি খুব মজার না. আমার মা আমাকে বোকা বলে। সে বলে যে আমাকে বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হবে। নাকি আমার স্থান জাহান্নামে।
একদিন, আমার মা কথোপকথনে বলেছিলেন:
– কাফের-মুরতাদ ছেলে কোথা থেকে, যে নামায পড়ে না, রোজা রাখে না… তোমার স্যান্ডেল খুলে হত্যা করা উচিত!
জবাবে আমি হাসিমুখে বললাম,
– মা, আমাকে এতটা ধ্বংস করো না, হাদিসে বলা হয়েছে- মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের জন্য জান্নাত। তোমার পায়ের নিচে সবসময় স্যান্ডেল থাকে, আমি মনে করি এটাই আমার স্বর্গ। তাই সেই স্যান্ডেল, যার অর্থ জান্নাত, আমাকে হত্যা করতে গিয়ে যদি ছিঁড়ে যায়, তাহলে নিশ্চয়ই আমার স্থান হবে জাহান্নামে…! ”
এক নাস্তিক বন্ধু একবার ধর্ম সম্পর্কে তার মতামত প্রকাশ করেছিল। তিনি যা বলেছেন তার সারমর্ম হল:
জনপ্রিয় ধর্মগুলো হল মানুষের পিঠ থেকে বেরিয়ে আসা দুর্গন্ধের মতো। সবাই নিজেদের ভালো, কিন্তু নাক কুঁচকে বলে অন্যের দুর্গন্ধ।
একজন হিন্দু বন্ধুর সাথে কথোপকথনের সময় আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম:
– তুমি গরুর মাংস খাও না কেন?”
তিনি বললেনঃ
– আমরা গরুর দুধ পান করি, গরু আমাদের মা, তাই আমরা গরুর মাংস খাই না।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম:
-তাহলে ষাঁড় কি তোমার বাবা?
তিনি রেগে গিয়ে আমাকে বললেন, তোমার ধর্মে শুকরের মাংস খাওয়া হারাম, তাহলে তুমি শুকরের মাংস খাও না কেন? আমি বললাম, আমি শুকরের মাংস খাই। কারণ আমি ধর্ম মানি না। আর হিন্দু ধর্মগ্রন্থ, বেদে এমন কিছু লেখা নেই যে গরুড়ের মাংস খাওয়া যাবে না। কারণ আমি বেদ পাঠ করেছি। বরং বলা হয়ে থাকে, এক সময় ঋষি-ঋষিরা গরুর মাংস কোরবানির আগুনে পুড়িয়ে ভক্ষণ করতেন। একথা শুনে আমার বন্ধু আমাকে বলল, এটা সত্যি, কিন্তু এখন নিয়ম পাল্টে গেছে, তাই আমি খাই না। আমি জিজ্ঞাসা করলাম কিভাবে নিয়ম পরিবর্তন হয়েছে? তিনি বললেন, আমি জানি না। ছোটবেলা থেকে কাউকে খেতে দেখিনি, তাই খাই না। আমি হাসলাম। আমি আর কিছু বললাম না।
কিন্তু সমস্যা হল আমি যখন বললাম আমি শুকরের মাংস খাই, তখন পাশের দোকানের মুনাফিক মুসলিম লোকেরা আমাকে গালিগালাজ করতে থাকে। আমি তাদের ভন্ড বলার কারণ এই যে, আমি তাদের অনেককে মাতাল হতে দেখেছি যেখানে মদ খাওয়া হারাম । আমি মেয়েদের ফ্লার্ট করতে দেখেছি। আমি শুনেছি তারা হিন্দুদের গালাগালি করছে। নাস্তিকদের হত্যার খবরে জিহাদিদের মতো উদযাপন করতে দেখেছি। আর তারাই ইসলামের রক্ষক। এরা সবাই মুনাফিক। ইসলামকে হাতিয়ার করে তারা বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করা ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না। তারা ঠান্ডা মাথায় খুনি।
26 Responses
খানকির পোলা তুই ইসলাম ধর্ম নিয়েই কেন লিকিশ? শালা ভারতের দালাল
শুয়োরের বাচ্চা জারজ। তুই তোর ভাবনা লেখার বদলে তোর মাথায় থাকা গোবর পরিষ্কার কর আগে
আমি আপনাকে ধর্মের পথে আহবান করছি
তোকে জবাই করে ফেলব জারজের বাচ্চা জারজ
খাঙ্কির পোলা জিহবা কাইটা ফালামু একেবারে।
এইগুলা হোলো আপনার অজ্ঞতার কারনে বলা।
সুন্দর এনালাইসিস। ভালো লাগলো আপনার এই তথ্যময় লেখাগুলো।
তুই তো একতা কাফের আর মুরতাদ। তোর লেখার কোনো দামই আমাদের মুসলিমদের কাছে নেই
আসলে তোর জন্য শুধু একতাই শাস্তি। সেটা হচ্ছে তোর মুন্ডু কেটে সেটা দিয়ে ফুটবল খেলা
ইসলাম সম্পর্কে আজাইরা কথা না লিখলে ভালো লাগে না, না?
তুই এসব লেখা কেন দেশে বসে লিখিস না? কেন দেশের বাইরে গিয়েই তোর এসব লেখার এত ধুম পড়ে। একবার দেশের মাটিতে বসে লিখ। এই দেশের তৌহিদি জনতা তারপর তোর লেখার আসল অর্থ বের করবে
ধর্ম নিয়ে আপনার ভাবনা গুলো আমাকেও ভাবালো
কুত্তারবাচ্চা এইসব বাল-ছাল লেখা এখুনি থামা। ধর্ম নিয়ে লেখার যোগ্যতা তোরত নেই
বালের লেখা লেখসস আমার
আপনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরা শুরু ক্রুন দেখবেন সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে
নাস্তিকের বাচ্চা ইসলাম নিয়ে উল্টাপাল্টা লিখিস? মরণের ভয় নাই তোর? দেশে আসবি না তুই? কয়দিন থাকবি দেশের বাইরে? একবার খালি দেশে আয়। তোর কি অবস্থা করি বুঝবি।
ভালো লাগলো লেখাটা। এমন লেখা আরো চাই
আসলে এই সময়ে র্যাশনাল চিন্তার কোন স্থানই মনে হয় নেই। সবাই কেমন জানি খুব উগ্র হয়ে যাচ্ছে
কুত্তারবাচ্চা তোরা তো সব নাস্তিকের দল। তোরা কাদের র্যাডিকাল বলিস? আমাদের। কাফেরের বাচ্চা উগ্রতা তোদের মধ্যে বেশী। তোরা র্যাশনাল সূত্রের নাম করে উগ্রতা ছড়িয়ে দিস চালাকি করে
আমাদের আইন্সার আল ইসলামের সৈনিকরা তোদের গলা কাটতে আসছে। যেমন কেটেছিলো অভিজিতের
তুই বাঁচতে পারবিনা, তোরও পরিণতি অভিজিতের মতন হবে
ভালো লাগলো আপনার ভাবনা।
তোকে কোপাতে কোপাতে টুকরা টুকরা করা হবে। সেই মাংশ খাবে কুত্তারা
কোপানি দিলে সব ঠিক হইয়ে যাবে
কাফেরের বাচ্চারা দেখি এখন র্যাডিকাল আর র্যাশনাল ব্যাপার স্যাপার নিয়ে চিন্তিত
তোর বাড়াবাড়ি অনেক দূর পর্যন্ত চলে গিয়েছে। এখন সময় তোকে কতল করা কাফেরের বাচ্চা। তুই একটা মুরতাদ। তোর নামে মামলা হয়েছে তারপরেও তুই সোজা হস নাই। এতই যখন তোর সাহস তাহলে তুই দেশে এসে একটু দেখ। আর দেশে না আসলেও ক্ষতি নেই। লন্ডনেই তোকে কেটে টুকরো করা হবে। এই কথা তোকে জানিয়েই দিলাম আমরা। এইবার খালি তোকে অপেক্ষা করতে হবে।
তোর শরীর থেকে ধড় আলাদা করে ফেলব মুরতাদ নাস্তিকের বাচ্চা