আমাদের দেশের মুসলমানরা সব সময় একটি কথা বলে এসেছে- কোরআনে কোনো ভুল নেই, একমাত্র কোরআনই সঠিক পথপ্রদর্শক, যেখানে জীবনের সব প্রশ্নের উত্তর আছে। তারা ধরে নিয়েছে যে আল্লাহ নিজেই কোরান লিখেছেন তাই কোরানে কোন ভুল থাকতে পারে। আর কুসংস্কার কতটা জঘন্য তা বলে বোঝানো সম্ভব নয়।
এই পৃথিবীতে কোন কিছুই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, এবং কুরআন একই। কিন্তু ভয়ের বিষয় হলো, আমরা যতই কুরআনের ভুলগুলো প্রকাশ করি না কেন, মুসলমানরা কখনোই এটা মেনে নেওয়ার চেষ্টা করে না। চোখ দিয়ে দেখালেও বিশ্বাস করতে চায় না। বরং উল্টো যুক্তি দেখান, বিভিন্ন ধরনের অজুহাত থাকবে যেমন- অনুবাদ ভুল, বুঝতে ভুল হয়েছে, মূল আরবীতে পড়তে হবে, প্রসঙ্গ বিচার করতে হবে-ইত্যাদি। এবং সেই সব অজুহাত দিয়ে তারা সবাই এই ভুলগুলোকে অগ্রাহ্য করে।
যারা কোনো না কোনোভাবে কোরআন পড়েছেন, তারা বলতে পারেন কোরআনের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের বক্তব্য লেখা আছে। আবার কোরানে একই বিষয়ে দুই প্রকারের বেশি কথা লেখা হয়েছে। যেমন- মানুষ কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে সে সম্পর্কে কোরানের বিভিন্ন আয়াতে ৫/৬ ধরনের উত্তর রয়েছে। এমন দ্বন্দ্বকে কি ভুল বলা যায় না?
এছাড়াও অনেক তথ্যগত ভুল ধারণা রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, কোরানে খ্রিস্টানদের “ত্রিত্ব” সম্পর্কে একটি ভুল ব্যাখ্যা রয়েছে। তারপর সম্পত্তির ভাগের বিষয়ে গাণিতিক ত্রুটি রয়েছে। আজকাল অনেকেই নানা রকম জটলা দিয়ে সেই অংকটা প্রমাণ করার চেষ্টা করে, কিন্তু ভুল কী। ইসলামের এই সব ভুল সর্বদা সবাই স্বীকার করেছে। আলী কিছু পরিবর্তন আনতে বাধ্য হন। মজার ব্যাপার হল, যে সব মুসলিমরা সবসময় বলে যে কোরানে কোন ভুল নেই, সেই মুসলিমরা আবার আলীর সঠিক পরিবর্তন মেনে নেয়। এটা আসলে, দুই মুখ হওয়ার অন্য প্রকার।
ধরা যাক 4টি বিয়ের অনুমান। তবে তার আগে যাকাতের বিষয়টি দেখে নেওয়া যাক। যাকাত ইসলামের প্রধান পাঁচটি স্তম্ভের একটি। ধনীরা তাদের সম্পত্তির একটি অংশ গরীবদের দান করবে এবং এভাবেই ইসলামে সাম্য সমাজ প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত হবে বলে কুরআনে লেখা আছে। এখন বলা হচ্ছে, পৃথিবীতে যদি আর দরিদ্র মানুষ না থাকে এবং সবাই যদি একই সাথে ৪ জন নারীকে বিয়ে করতে চায়, তাহলে ইসলামের হিসাব অনুযায়ী এই হিসাব কিভাবে হবে? অনেকে বলেন, পৃথিবীতে মেয়ের সংখ্যা বেশি, তাই পুরুষরা ৪টি বিয়ে করলে কোনো সমস্যা হবে না। সত্যিই? দয়া করে গুগল করে দেখুন নারী পুরুষের অনুপাত কত?
অ্যাডাম-ইভ সম্পর্কে আরও আছে। ইসলাম বলেছে আদম-হাওয়া পৃথিবীর প্রথম সৃষ্টি মানব এবং তাদের দুই সন্তান হাবিল ও কাবিল। আদম-হাওয়া-হাবিল-কাবিলের ঘটনা কি কেউ কুরআন-হাদিস বা ইসলামের কোনো নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে দিতে পারবেন? এদিকে ইসলামের দুই বড় ভাই হলো- ইহুদি ধর্ম ও খ্রিস্টান ধর্ম। এই তিনটি ধর্মই আসলে আব্রাহামিক ধর্ম। যদিও ইসলাম পূর্ববর্তী অন্য দুটি ধর্মকে প্রত্যাখ্যাত বলে ঘোষণা করেছে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এটি সেই ধর্মীয় গ্রন্থগুলোকে অনুসরণ করে। সুতরাং, আপনি পূর্ববর্তী দুটি ধর্মের রেফারেন্সও দিতে পারেন। একটু খোঁজ নিয়ে দেখছি, শুরুতেই কি ভুল আছে?
পরিশেষে শুধু একটা কথাই বলতে চাই, না জেনে, না বুঝে আমার ধর্মে কোন ভুল নেই বললেই চলে। আগে পড়ুন, বোঝার চেষ্টা করুন এবং তারপর আপনার উপলব্ধি থেকে বিশ্লেষণ করুন যে আপনার কুরআনে কোন ভুল আছে কিনা?
22 Responses
tore bangladeshe paile maira falamu shala bainchod
বিদেশে বসে সবাই অনেক বড় বড় কথা বলতে পারে। পারলে একবার দেশে আয় না?
শুয়োরের বাচ্চা চড়াইতে চড়াইতে মেরে ফেলবো।
কুত্তার বাচ্চা তোরে সামনে পাইলে ডগি স্টাইলে চুইদা পাছা ফাটাইয়া ফালাইমু, খানকির বাচ্চা।
বেয়াদবির একটা সীমা থাকা উচিত। তোরে শাস্তি দেওয়ার সময় আসছে।
হালার পো তোরে না মানা করসিলাম লেখালেখি করতে? তারপরও? দাড়া তোরে মজা বুঝানোর সময় হয়ে গেসে।।
ei je gonotontrer kotha bolchis, jodi gonotontro na thakle ei baje kotha golo likte partinare khankir pola.
তুই নিজেকে কি ভাবিস?
সময় থাকতে ফালতু লেখালেখি বন্ধ করে ফেল নাইলে কিন্তু ভালো হবেনা বলে দিলাম।
শালি তুই আওয়ামীলীগ নিয়ে কথা বলছিস কেন?
তোকে গুম করে দিতে কিন্তু ২ মিনিটও লাগবেনা
তোকে সামনে পেলে হাড় গুড়ো করে ফেলবো
খানকির বাচ্চা, এসব আজেবাজে কথা বলা বন্ধ কর।
এই মালাউন, তোরে কিন্তু বেত দিয়ে পা থেকে মাথা পর্যন্ত পিটামু।
সব হিন্দু মালাউনদের লাঠিপেটা করে ইন্ডিয়া পাঠিয়ে দেওয়ার দাবী জানাচ্ছি।
ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করবি আর কোন আইন করা হবে না?
তোদের মতো এই নাস্তিকদের জন্যই এই আইন।,
নাস্তিকদের দেখিবামাত্র কতল করা জায়েজ
তোর ঠ্যাং আপাঙ্গা হাতে ধরাই দিমু শালি খানকি
হালার পো তোরে না মানা করসিলাম লেখালেখি করতে? তারপরও? দাড়া তোরে মজা বুঝানোর সময় হয়ে গেসে।।
সাহস থাকলে দেশে আয়তো দেখি, তারপর দেখি তোর কতবড়ো হ্যাডম?
তোরে জিন্দা কবর দিবো